संपूर्ण क्रान्ति है तो जहां है

#story
৯:৩২ এর ডানকুনি লোকালে ফিরছি।বছর তিন চারেক হল ডেলি প্যাসেঞ্জারির অভ্যেস,সাধারণত ভেন্ডরটাই পছন্দের কামরা।এখানে ধূমপান করার অলিখিত অনুমতি আছে!এই লাইনের ট্রেনে ভিড়ভাট্টা কমই তুলনায়,কর্ড লাইন,তাই আরাম করেই যাতায়াত করা যায়।কারশেড পার করাতে একটা সিগারেট ধরালাম প্রাত্যহিক অভ্যাসবশতঃ।গেটে দাঁড়িয়ে দিলখুশ হাওয়া আর ধোঁয়া খেতে খেতে তোফা যেতে পারব আর কি।কামরাতে কেউ তাস পিটছে,কেউ মালপত্রের বস্তাটা আরেকটু শক্ত করে বেঁধে নিচ্ছে,কেউ দিশি মদের ছিপি খুলে উদ্বোধন করছে বা ছিলিম সাজাচ্ছে কেউ।অবাধে শান্তিপূর্ণভাবে নেশাভাঙ্গ করার অন্যতম আদর্শ চলমান মাধ্যম এই ট্রেনের ভেন্ডর।
আমার গন্তব্য বরাহনগর।সিগনাল ভাগ্য প্রসন্ন থাকলে মেরেকেটে পঁচিশ মিনিটের রাস্তা।সিগারেটটা শেষ করে...
more...

এক প্যাকেট ডালমুট নিয়ে চিবচ্ছি আর ফেসবুকে একটু ঘোরাঘুরি করছি।পিঠের ব্যাগটা একএকদিন অতিরিক্ত ভারে ভারাক্রান্ত হলে বাঙ্কে তুলে রেখে হালকা হই!ঝাড় হওয়ার সম্ভাবনা কম কারণ সকলেই কম বেশী পরিচিত,নিদেনপক্ষে মুখ চেনা।মাঝে মাঝে দেশলাই বা জল বিনিময়,খোশগল্প ইত্যাদি হয়েই থাকে।বিধাননগর আসার কিছু আগে কানে ইয়ারফোনটা গুঁজে মিউজিক প্লেয়ার চালিয়ে গান শুনছি।ট্রেনের হাওয়ার সাথে গানের কম্বিনেশনটা বেশ জমে।ডানকুনি আজ দূর্দমনীয় দুর্নিবার গতিতে এগিয়ে চলেছে।শিয়ালদহ শাখার ট্রেন ঠিক সময়ে চললে সেদিন লটারি কাটবার উপযুক্ত দিন বলেই বিবেচ্য হয়!যাইহোক,গানে মাতোয়ারা হয়ে দমদমও পেরিয়ে গেলাম।এবার নামবার পালা।আস্তে আস্তে ট্রেন বরাহনগর ঢুকছে।আমি মনের সুখে গুনগুন করে স্টেশনে নেমে পড়লাম।সেদিনকার মত যাত্রা শেষ।ইয়ারফোনটা খুলে প্ল্যাটফর্মের সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে হঠাত কেমন মনে হল যে কিছু একটা নেই!ফাঁকা ফাঁকা লাগছে মানে আমি ইনকম্পলিটলি বাড়ি ফিরছি।হুঁশ হতে কয়েক সেকেন্ড লাগল আর আমি দৌড়ে প্ল্যাটফর্মে উঠে দেখি ডানকুনি আমার ব্যাগসহ রওনা দিয়ে ফেলেছে।ভীষণ অসহায় ভাবে নিরুপায় হয়ে তাকিয়ে রইলাম আপ লোকালটার দিকে।ব্যাগে কিছু বইপত্র ছিল,আর ছিল আমার সাধের ডায়েরি যাতে আমার শখের লেখাগুলো ছিল।বিলাপ করার অবকাশ নেই,এ তো আর সমুদ্র নয় যে ফেরত দিয়ে যাবে আর পুলিশে জানিয়েও যে কিচ্ছুটি হবেনা তা বিলক্ষণ জানা আছে।
অগত্যা বাংলার পাঁচ করা মুখ নিয়ে দুঃখের সাথে বাড়ি ফিরলাম।বাড়িতে মা ব্যাগের কথা জিজ্ঞেস করায় পাতি ঢপ দিয়ে বললাম বন্ধুর মেসে ফেলে এসেছি।ডায়েরিটার জন্য মনটা হুহু কররে উঠল।কে জানে সে ব্যাগ কোথায় গিয়ে পড়বে,কি বা হবে লেখাগুলোর ইত্যাদি ভেবে একটু দমেই ছিলাম।বাড়িতে তো ব্যাপারটা আজ না হোক কাল বলতেই হবে,এসব ভাবছি।
রাত ১১টা নাগাদ একটা আননোন নম্বর থেকে ফোন।ওপারের ব্যক্তি বললেন 'আমি অয়ন সাহা বলছি।আপনি কি আজ ডানকুনি লোকালের ভেন্ডরে আপনার ব্যাগ ফেলে গেছিলেন?আমিও ওই কামরায় ছিলাম।ট্রেন ফাঁকা হতে খেয়াল করলাম একটা ব্যাগ পড়ে।লোকজন বোমাটোমা নিয়ে যে একটু প্যানিক করেনি তা নয়!শেষে ওর ভেতরের ডায়েরি থেকে আপনার ফোন নম্বর পেলাম।ওটা আপাতত আমার জিম্মায় রইল,কাল শিয়ালদহতে মিট করুন,ব্যাগটা দিয়ে দেবো'।
আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়!কি করা উচিত জাস্ট বুঝতে পারলাম না।মন্ত্রমুগ্ধের মত স্রেফ শুনে গেলাম।পরদিন যথাসময়ে ভদ্রলোকের সাথে সাক্ষাত হল,আমি চা অফার করায় উনি না করলেন না।ফাঁকা পিঠে ব্যাগটা বয়ে যে কি ভীষণ আনন্দ হল তা বলে বোঝানোর নয়।অয়ন বাবু শেষে বললেন যে এবার থেকে যেন একটু সতর্ক হই।ফারিস্তার বাণীর মতই সে কথা শিরোধার্য করে ডানকুনিতে চাপলাম,আর ব্যাগটাকে পিঠছাড়া করলাম না।সুখটানের তৃপ্তি সেদিন কিঞ্চিত বেশীই হল।মনে মনে বললাম 'ফেইথ ইন হিউম্যানিটি রিস্টোর্ড'!
(কলমচি ৩) click here

#story : Taking the train in India: A story
At the New Delhi Train Station
I arrived at the New Delhi Train Station in the muggy pre-dawn hours, amid the usual chaos of honking autorickshaws and hordes of people. A pack of red-turbaned porters stood at the ready as the fat ambassador taxis disgorged their passengers.
I steeled myself for the usual assault....
more...

And sure enough, before my foot hit the broken, moist pavement, three of them were on me.
I didn’t really need a porter to carry my bag, I could do it myself, but I needed one to help me find my platform, my train and my bogey. And yes, as I was barely awake, it was a relief to have someone carry my bag through the teeming railway station to the platform that was almost a kilometre away.
“How much?” I asked, knowing what was coming.
“200 rupees,” came the answer.
“Are you kidding?! I’ll carry it myself.” There is actually a fixed tariff, though you would never know it.
Mariellen Ward of Breathedreamgo at train station in India
Me, enjoying a cup of train station “victory” tea.
“I live in Delhi!” I exclaimed, in Hindi. “I know the charge is supposed to be 40 rupees per bag!”
“Okay, okay 150,” came the retort.
And so on, until finally we met sort-of in the middle at 80 rupees (about $2.00), which was high, but manageable. I have come to expect a “foreign tax,” and I know these guys really do need the money.
I followed my porter, who was of course running ahead, thinking it was my lucky day: he was very tall, which made him easier to spot as he raced through the crowd with my luggage on his head.
We arrived at the platform and I showed him my ticket. After some confusion, and consultation with a notice board that listed all the passengers, he pointed out that I had a waiting list ticket only. Number 48 on the waiting list. I thought 48 was my seat number.
Panic. I really needed to get to my yoga ashram. The Kumbh Mela was only days away and millions of people would be streaming to my destination. There would be no chance to get another train. “I need to get on that train!” I told my porter.
He grasped the situation immediately, and sprang into action, sprinting up and down the platform looking for a conductor. We found the first class conductor surrounded by questioning passengers. A chubby, satisfied-looking babu in a worn uniform, he said it was impossible. All the trains to Haridwar were booked for weeks.
But still, my porter didn’t give up and neither did I. With only minutes left before departure we found the second-class conductor, a handsome man with a thoughtful face who simply said, “You can have my seat,” and told the porter the number.
On to the train we jumped, together, united in our sense of urgency and exhilarated by our success. The train was packed, but the porter found a place overhead to squeeze in my bag as the final boarding call resounded up and down the damp, cavernous platform.
The porter and I looked at each other and smiled, accomplices now, and I gave him a heart-felt thank you as I thrust a small handful of 100 rupee notes in his hand, much more than he tried to scam off me.

#First Time in My Life:
RPF wale ne Pakad Liya jab 12236 ki Video lene waala Tha:
#Story:
Jab main 12138 Punjab mail se FZR se NDLS aaya phir 9:30 waali 12236 DBRG Rajdhani Express k liye Betha hua Tha @PF 16 tab just usse pehle usi PF 16 par LKO-NDLS Mail 8:30 am pe aayi aur 8:50 pe PF 16...
more...

Ko Khali kiya aur Nikal gayi tabhi thodi der baad 9:05 am par 12236 DBRG Rajdhani aa Gayi with Monstr TKD WDP4b number to bhul gaya Dar k Maare jaise hi video lene laga tabhi Station par paas hi k Constable ne Pakad liya us time Badi Bezzati hui aaj Badi Mushkil se Bacha Mere Daay ne To Baat karna Chod diya tha mere se par Mummy k Kaaran Aaj Main Bach gaya thoda sa Fine Bharkar Chod Diya.
#Fine:500 Rs se Start ho ke 6 Months Imprisonment.
Thank u God
Aaj Mummy Ko apne Dusro k Saamne Bacha liya agar Aaapne Maa nahi Baanai hoti to is DHarti ka Kya hota.
Thanks to God
#BK™

#story of loco pilot's son :
A very rare incident
happened during
convocation 2013 of
IIT Bombay. Akshay
Dhoke’s...
more...

degree was
received by his father
Siddharth Dhoke . You
might be thinking that
what’s uncommon
here. Very first time in
history, institute like
IITs have awarded
degree to any student
after death when he
didn’t appear for final
semester exams.
A brief about Akshay
Dhoke:
Akshay, a Nagpur
topper in class 10th
and 12th, was ranked
among the top 200
aspirants in the JEE. A
great fan of Rahul
Dravid, he also helmed
Nagpur cricket team to
state level.
Akshay got admission
in the prestigious
Indian Institute of
Technology, Powai in
2009. He was a
student of M Tech in
Electrical Engineering
(dual degree) with
speciality in
Microelectronics. He
was a top scorer there
too. His teachers were
happy with his
academic excellence
and his good natured
conductr too. Soon he
became the blue-eyed
boy in the college.
When he entered in his
final year in the year
2011, he fell ill. His
platelate count came
down to 09. The
related tests confirmed
that he was suffering
from blood cancer. He
was advised Bone
Marrow Transplant
(BMT)
Unfortunately, Akshay
succumbed to his
illness on September
14th, 2012.
His story compelled
the institute to make
an exception
Akshay was a topper
throughout his life and
he fighted with his
death till his last
breath.
“I don’t want to caste
an aspersion on the
doctors at Tata
Memorial Cancer
Hospital where he was
being treated, but
Akshay told doctors
some things about his
disease and humbly
suggested some mode
of treatment but they
did not pay attention
to him. They ignored
him and said that he
was an engineering
student and could not
know the medical
aspect. I personally
feel that Akshay was
sensible and his
grasping power was
tremendous. But I do
not want to blame
anybody. I think
Akshay lived a life
worth living. We are
happy with his stint in
this world,” said his
father Siddharth
Dhoke.
His extraordinary story
compelled institute to
make an exception. His
father, Siddharth
Dhoke, a loco-pilot
with Central Railways,
recieved his dual
degree with moist eyes.
Siddharth Dhoke
accepted the degree at
the hands of Abhay
Karandikar, Professor
and Head of
Department of
Electrical Engineering